Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

বীরগঞ্জ উপজেলাটি দিনাজপুর জেলার উত্তরাংশে অবস্থিত জেলা সদর হতে উপজেলার দুরত্ব ২৮ কি. মি.। এই উপজেলায় ১১টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভা আছে। আয়তন ৪১৩১২ হেক্টর, লোকসংখ্যা প্রায় ৩৩৫৬৫৬  জন। উপজেলার মধ্য দিয়ে ২টি নদী প্রবাহিত ১টি ঢেপা অপরটি করতোয়া। এ উপজেলাটি মৌসুমি জলবাযুর অর্মত্মভুক্ত। বরেন্দ্র সমতল ভূমি ও হিমালয় পাদদেশীয় পলল ভূমি নামক ২টি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল নিয়ে গঠিত। অত্র উপজেলায় বর্ষা মৌসুম মে মাস হতে অক্টোবর মাস পর্যমত্ম স্থায়ী হয়। শতকরা ৯২ থেকে ৯৫ ভাগ বৃষ্টিপাত এ সময় হয়। শীতকাল শুরম্ন হয নভেম্বর এবং শেষ হয় মার্চ মাসে। বাংলাদেশের দÿÿণাঞ্চলের চেয়ে শীতকাল ১৫ হতে ২০ দিন আগে এবং ২০ থেকে ২৫ দিন পরে যথাক্রমে শুরম্ন ও শেষ হয় পূর্ব  হতেই এ উপজেলায় কৃষকগণ রাসায়নিক সার হিসাবে ইউরিয়া সার ব্যবহার করত। বর্তমানে ব্যাপক প্রচার, প্রর্দশনী ও উদ্বুদ্ধ  করণের মাধ্যমে কৃষকগণকে সুষম সার ব্যবহারে উদ্ধুদ্ধ করা হয়েছে। ফলে মাটির স্বাস্থ্য সুরÿার সাথে সাথে ফসলের উৎপাদন আশানুরম্নপ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্ধিত জনগনের খাদ্য চাহিদা পূরন করতে হলে কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির  প্রচেষ্টা এবং প্রক্রিয়া চলমান রাখতে হবে। ফলে শস্যের উৎপাদনশীলতা ত্বরাম্বিত করে এলাকার খাদ্যের স্বয়ং সর্ম্পূনতা অর্জনের সাথে সাথে দেশের খাদ্য ঘাটতি এলাকা সমূহে উদ্বৃত্ত খাদ্য সরবরাহ করার কৃষি দপ্তরের উন্নয়নের মূল লÿ্য । এ ছাড়া শস্য বহুমূখী করণে উৎসাহিত করার জন্য এলাকার সম্ভাবতা অনুযায়ী কৃষকদের সহযোগিতা প্রদান করা, উন্নত বীজ সংরÿণে প্রশিÿণ প্রদান  এবং মাটির ধরন অনুযায়ী  শস্য বিন্যাসে চাষ করতে কৃষকদের উৎসাহিত করা হবে। সম্বনিত খামার ব্যবস্থাপনা এবং ন্যায্য মূল্যে কৃষি উপকরন সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে। সেচ মৌসুমে কৃষকদের যাতে সেচ প্রদান অব্যাহত রাখতে পারে তার জন্য ডিজেল ও বিদ্যুৎ এর সরবরাহ নিশ্চিত করার লÿÿ্য মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করা হবে। ÿুদ্রকার পানি সম্পদ  ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এলাকার এক ও দুই ফসলী  জমিকে তিন ও চার ফসলxী  জমিতে রম্নপামত্মর করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে। ভূ- উপরস্থ পানি ব্যবহারে কৃষকদেরকে উৎসাহিত করা হবে।